আস্ক প্রশ্নে আপনাকে স্বাগতম ! এটি একটি প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক কমিউনিটি। এই সাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন ...
640 বার প্রদর্শিত
"ইউটিউব" বিভাগে করেছেন (49 পয়েন্ট) 5 51 53

বিস্তারিত বলেন।

3 উত্তর

0 পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন (1,496 পয়েন্ট) 14 32 43


প্রথমে আপনি যে বিষয়ক ভিডিও আপলোড করবেন তার জন্য একটা Target Keyword ঠিক করুন। Target Keyword কি এবং কিভাবে ঠিক করবেন তা নিয়ে পরের আলোচনা করব অথবা আমার YouTube Channel “Era IT” তে এই বিষয়ক একটা ভিডিও আছে তা দেখে নিতে পারেন। অন্য প্রসঙ্গে বলে নেই ইউটিউবে যারা কাজ করেন তারা অবশ্যই YouTube Ranking Factor সম্পর্কে জানা উচিত। কারন কি কি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে ইউটিউব একটা ভিডিও প্রথম পেইজে নিয়ে আসে তা সবার প্রথমে জানা দরকার। এই সব প্রসঙ্গে পরে এক দিন আলোচনা করব। আর যদি সময় থাকে তাহলে আমার ইউটিউব চ্যানেলটা নিয়মিতভাবে ভিজিট করবেন আমি আমার চ্যানেলে ইউটিউব বিষয়ক ভিডিও আপলোড করে থাকি।

SEO Friendly Title :

আপনি একটা ভিডিও যখন তৈরী করবেন তার জন্য প্রথমে একটা কিওয়ার্ড সিলেক্ট করবেন। যেমন ধরুন আমি Bangladeshi YouTubers এই কিওয়ার্ড সিলেক্ট করলাম। এই কিওয়ার্ডটা দিয়ে প্রথমে ইউটিউবে সার্চ করুন এবং তার সার্চ রেজাল্ট দেখুন। যদি রেজাল্ট ভাল থাকে তাহলে আপনি Keyword Planner এ Monthly Search, CPC, Compitition চেক করুন। যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে এবার আপনি এই কিওয়ার্ডটা দিয়ে একটা সুন্দর SEO Friendly Title তৈরী করুন। আপনি কয়েকভাবে টাইটেল তৈরী করতে পারেন। যেমন :

১. Bangladeshi YouTubers  : Top 10 Most Popular YouTubers in Bangladesh 2017।  আপনার চ্যানেলের নাম

২. Bangladeshi YouTubers  – Top 10 Most Popular YouTubers in Bangladesh।  আপনার চ্যানেলের নাম

৩. Top 10 Most Popular Bangladeshi YouTubers in Bangladeshi 2017।  আপনার চ্যানেলের নাম

এভাবে আপনি আপনার ভিডিও টাইটেল তৈরী করতে পারেন। তবে টাইটেলের প্রথমে যদি আপনার কিওয়ার্ডটা থাকে তাহলে খুবই ভাল। তাহলে তাড়াতাড়ি আপনার ভিডিও রেংক করবে।

SEO Friendly Description :

একটা ভিডিও রেংক এর জন্য Description খুবই গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা পালন করে। আপনি ভিডিওতে যে Topics নিয়ে আলোচনা করবেন তার একটা সংক্ষিপ্ত বর্নণা আপনি Description এ উল্লেখ করবেন। Description লেখার সময় প্রথম ২৫ শব্দের মধ্যে আপনার কিওয়ার্ড উল্লেখ করবেন। আর কখনও ৩০০ শব্দের কম Description লিখবেন না। আর আপনি ০.৫% কিওয়ার্ড উল্লেখ করবেন। যেমন আপনি যদি ১০০০ শব্দের Description লিখেন তাহলে ৫ বার আপনার Target Keyword উল্লেখ করবেন। কখনও অন্য ভিডিও বা ওয়েবসাইট থেকে লেখা কপি করে আপনার ভিডিও Description এ বসাবেন না। তাহলে আপনার চ্যানেল সাসপেন্ড হওয়ার সম্মবনা থাকে।

SEO Friendly Tag :

ট্যাগ একটা খুবই উপকারী ভিডিও রেংক করতে। কখনও অন্যের ট্যাগ কপি করে বসাবেন না। ট্যাপ সিলেকশন এর জন্য Keyword Planner Tools ব্যবহার করতে পারেন। প্রত্যেক ভিডিও’র ট্যাগ এর জন্য আপনার চ্যানেল এর নাম এড করে দিবেন তাহলে কেউ যখন ভিডিও দেখবে তখন পাশে আপনার অন্যান্য ভিডিওগুলো সো করবে।

লেখাটা যদি বুঝতে সমস্যা হল তাহলে আপনি এখন থেকে ভিডিওটি দেখে নিতে পারেন : 


0 পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন (107 পয়েন্ট) 1 2 5
সম্পাদিত করেছেন
১।  কি-ওয়ার্ড রিসার্চ করার ক্ষেত্রে গুগল কি-ওয়ার্ড প্ল্যানার এর ব্যবহার করার নিয়ম ( How To use Google Keyword Planner)

ইউটিউব এসইও ( Youtube SEO) করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে সঠিকভাবে কি-ওয়ার্ড এর ব্যবহার করতে জানা।

আপনি যদি আপনার ভিডিওগুলোর মাঝে সঠিক ভাবে কি-ওয়ার্ড ব্যবহার না করতে পারেন তবে ,

আপনার চাহিদা মত কখনই র্যাঙ্কিং এর মাঝে আপনার চ্যানেলটিকে প্রবেশ করাতে পারবেন না । চলুন দেখি কি কি বিষয় আমরা কি-ওয়ার্ড প্রদান এর ক্ষেত্রে লক্ষ্য করবো।

এরকম কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করুন যেটা কমপক্ষে মাসে ৫০০ বার সার্চ হয় ।

নুন্যতম ৫০০ সার্চ হয় এমন কি-ওয়ার্ড ব্যবহারের ফলে আপনি শুধুমাত্র ইউটিউবের মাঝে থেকেই অটোমেটিক কি পরিমাণ ভিজিটর আশা করতে পারেন ভেবে দেখুন ।

৫০০ সার্চের বেশ কয়েকটি কি-ওয়ার্ড এর ব্যবহার আপনার চ্যানেলের র্যাঙ্কিং এর ক্ষেত্রে অবশ্যই অনেক ভালো ভুমিকা রাখবে যা আপনি বাস্তবিক ভাবেই প্রমাণ পাবেন ।

২. আকর্ষণীয়ভাবে আপনার ভিডিও পরিবেশন করার চেষ্টা করুন (Try to make your video awesome):

সবসময় মনে রাখবেন আপনার ভিডিওটি যারা দেখবে তাঁদের রুচি অনুযায়ী কিন্তু আপনাকে ভিডিও বানাতে হবে।

এমন কিছু ভিডিও বানাবেন না যা শুধু মাত্র গুটি কয়েক মানুশের ভালোলাগায় পরিণত হয় ।

সঠিক ভাবে আপনার চিন্তা চেতনাকে কাজে লাগিয়ে ভালো তথ্য নির্ভর এবং অবশ্যই সৃজনশীল উপায়ে আপনার ভিডিও তৈরি করুন ।

তথ্য নির্ভর কোন ভিডিও বানিয়ে প্রকাশ করতে চাইলে ভিডিওটির মাঝে সকল ধরনের সঠিক তথ্য দ্বারা ভিডিওটি স্বয়ংসম্পূর্ণ করার চেষ্টা করুন ।

প্রয়োজনে আপনি আমাদের চ্যানেলের এই ভিডিও টি দেখে কিছুটা ধারনা নিতে পারেন । 

ভালো মানের প্রফেশনাল ভিডিওগ্রাফার ব্যবহার করুন আপনার ভিডিও প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে এবং অবশ্যই দক্ষ কাওকে দিয়ে সেগুলোকে এডিট করিয়ে নিবেন ।

কখনই বাজেট নিয়ে ভাববেন না । সামান্য বুদ্ধি খাটিয়ে কাজ করলে আপনিও স্বল্প খরচে সবচাইতে ভালো মানের এবং সৃজনশীল কিছু প্রকাশ করতে পারবেন ।

ভিডিও প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অবশ্যই মনে রাখবেন যেগুলো আপনার সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (Search Engine Optimization)  এর ক্ষেত্রে আবশ্যক । যেমন ,

ভিডিও তে ব্যবহার করা কি-ওয়ার্ড গুলো যেন অবশ্যই ভিডিওটি প্লে হবার সবার ১০ সেকেন্ডের মাঝে উচ্চারিত হয় । অর্থাৎ ভিডিও যখন বানাবেন তখন ১০ সেকেন্ডের ভেতর সবগুলো কিওয়ার্ড উচ্চারণ করার চেষ্টা করবেন ।

কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করে ভিডিও এর নাম সেভ করবেন ।

এসকল কাজ তো গেলো আপনার ভিডিও বানানোর ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কিছু বিষয়।  এছাড়াও আপনি যখন ভিডিও আপলোড করবেন তখনও আপনাকে অনেক ধরনের কাজ করতে হবে অত্যান্ত গুরুত্ব সহকারে । 

কমপক্ষে ৩০০-৫০০ শব্দ বিশিষ্ট একটি বর্ণনা ( Video Description on youtube) রাখতে চেষ্টা করুন । বর্ণনার মাঝে আপনার সকল কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করুন ।

 

প্রথম ২৫ শব্দের মাঝে আপনার কি-ওয়ার্ড গুলো দিতে পারলে সবচাইতে ভালো কাজ করবে বলে আমি মনে করি তাই আপনারা চেষ্টা করে দেখতে পারেন ।

ভিডিও ডেসক্রিপশনের শেষের দিকে ৫ থেকে ৮ টি বিভিন্ন ধরণের কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করার চেষ্টা করুন ।

আপনার কি-ওয়ার্ড গুলোকেই ভিডিও আপলোডের সময় ট্যাগ হিসেবে ব্যবহার করুন ।

যদিও ট্যাগ এর ব্যবহার আপনার ভিডিওটি প্রকাশ করার ক্ষেত্রে কোনরূপ পরিবর্তন আনবেনা । কিন্তু ট্যাগ ব্যবহার করলে আপনার ভিডিওটি ভিজিটরের সাইডবারে রিলেটেড ভিডিও হিসেবে দেখাতে সাহায্য করবে ।

যা একজন ভিজিটরকে আপনার ভিডিওটির প্রতি আকৃষ্ট করতে পারে ।

৩.ভিডিও আপলোড এর পর করনীয় (What to do after video uploaded):

একটি ভিডিও সার্চ-ইঞ্জিনের মাঝে অপটিমাইজেশন মানে এই নয় যে আপনি ভিডিও বানালেন আর শুধু  সেগুলোকে আপলোড করে বসে থাকলেন ।

আপনার ভিডিও সঠিক ভাবে অপটিমাইজ করতে হলে আপলোডের পরেও অনেক কাজ আপনাকে করতে হবে যেমন ধরুন,

ভিডিওর মাঝে টিকা (Annotation) ব্যবহার করা ।

অ্যানোটেশন বা টিকা তৈরি করার ক্ষেত্রে আপনার কি-ওয়ার্ড এর ব্যবহার করুন ।

ক্যাপশন (Caption) ব্যবহার করার চেষ্টা করুন সকল ভিডিওর মাঝে।

ক্যাপশন ব্যবহার করার ক্ষেত্রেও ক্যাপশনের মাঝে কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করুন । অটো ক্যাপশন ফাইল ডিজেবল করে দিন ।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পূর্ণ একটি প্রচেষ্টা এবং কৌশলগত  ব্যাপার আর তাই আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি অথবা ভিডিও গুলো অপটিমাইজ করার ক্ষেত্রেও আপনাকে ধৈর্য সহকারে কাজ করে যেতে হবে ।

চলুন আরো কিছু ইউটিউব এসইও টিপস সম্বন্ধে জেনে নেই । যেগুলোর ব্যবহার আপনার চ্যানেল কে সার্চ র্যাঙ্কিং এর শীর্ষেও নিয়ে যেতে পারে যদি আপনার প্রচেষ্টা থাকে সম্পূর্ণ সৃজনশীল ।

৪.বিভিন্ন পিং(Ping ) সাইটে আপনার চ্যানেল অথবা ভিডিও ইউআরএল(Video URL) পিং করে দেয়াঃ

আপনি আপনার ভিডিওটি বিভিন্ন ধরণের পিং সাইট অথবা অন্যান্য কিউ এ সাইটে প্রকাশ করতে পারেন যেমন ধরুন (Quora,Pingler,pingme,Yahoo answer)  এমন ধরণের সাইতে প্রকাশ করতে পারেন ।

পিংলার এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে আপনি আপনার লিংক আপলোড করে দিলে অটোমেটিক আপনার লিংক বিভিন্ন মাধ্যমে ব্যাকলিংক হিসেবে পরিণত হয়ে যাবে ।

এর ফলে আপনার ভিজিটর এর পরিমান অনেকটাই বাড়তে পারে ।

প্রথমেই আপনি গুগল সার্চ ইঞ্জিনে পিংলার (Pingler.com) লিখে সার্চ করে তাঁদের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন এবং উপরের চিত্রের মত একটি পেজ এসেছে কিনা লক্ষ্য করুন । এবার সেখান থেকে এড ইউআরএল অপশন এর মাঝে ক্লিক করুন ।

এবার এই চিত্রের মত পেজ আসবে ।

এখানে আপনি আপনার টাইটেল সহ কি-ওয়ার্ড গুলো দিন । আপনার লিংক টি প্রবেশ করুন অবশেষে একটি ক্যাপচা কোড পূরণের মাধ্যমে আপনার কাজ শেষ করুন ।

৫. আপনার ব্লগ অথবা ওয়েবসাইটের মাঝে ভিডিও এম্বেড করে দিন 

আপনার যদি ওয়েবসাইট থেকে থাকে অথবা ব্লগ থেকে থাকে তবে তার মাঝে কনটেন্ট এর সাথে মিল রেখে আপনি ভিডিও বানাতে পারেন এবং সেটা আপনার সাইটের মাঝে এমবেড করে দিতে পারেন ।

এর ফলে আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর যেমন আকর্ষণীয়তা হারিয়ে ফেলবে না ঠিক তেমন করে আপনার ভিডিওটির মাঝেও প্রচুর ট্র্যাফিক আসার সম্ভাবনা থাকে ।

৬.  প্রচুর পরিমান সোশ্যাল শেয়ার (share your video on soal network):

বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়ার চাইতে শক্তিশালী প্রচার মাধ্যম দ্বিতীয়টি আর নেই ।

আপনি নিজেও ভেবে দেখুন ইউটিউব নিজেও একটি বড় ধরণের সোশ্যাল মাধ্যম ।

আর তাই যতটুকু সম্ভব আপনার ভিডিওগুলো ফেসবুক,টুইটার সহ বিভিন্ন ধরণের সোশ্যাল মাধ্যমে ছড়িয়ে দেবার।

এর ফলে আপনার চ্যানেলের মাঝে ট্র্যাফিক আসবে অনেক গুন বেশি ।
0 পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন (65 পয়েন্ট) 1 4 7

এসইও কেন গুরুত্বপূর্ণ বা কেন এসইও শিখবেন?

আপনারা হয়তো জানেন,বর্তমানে এসইও এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে, কারণ  আপনি আশেপাশে থাকা যেকোন  প্রতিষ্ঠানের দিকে লক্ষ করলেই দেখবেন তাদের ব্রান্ডের বিজ্ঞাপন প্রচার বা তাদের সার্ভিস, ই-কমার্স, পন্যের রিভিও ইত্যাদি মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য কোন না কোন ওয়েবসাইট রয়েছে।

আর এই ওয়েবসাইট গুলোকে সাবার সামনে নিয়ে আসতে এসইওর ভূমিকা অপরিসীম। তাই এসইও এক্সপার্ট এর চাহিদা এখন আকাশচুম্বি।

image


উদাহরণঃ ধরুন আপনার একটি রেস্টুরেন্টে রয়েছে, আপনি যাচ্ছেন সবাইকে আপনার রেস্টুরেন্ট সম্পর্কে জানাতে,  অন্যান্য রেস্টুরেন্টের মালিকরাও  তাই চাইবে।সেক্ষেত্রে একটি প্রতিযোগিতার ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়,এ প্রতিযোগিতায় অন্যদের থেকে নিজেকে এগিয়ে রাখতে এসইও হতে পারে অন্যতম উপায়।


এসইও নিয়ে বিস্তারিত পড়ুন এখানে

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

1 উত্তর
17 মার্চ 2018 "এসইও" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Ayaan (2,796 পয়েন্ট) 157 421 438
1 উত্তর
24 ডিসেম্বর 2017 "এসইও" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Md Mizan (142 পয়েন্ট) 27 119 123
4 টি উত্তর
2 টি উত্তর
12 মে 2018 "ইউটিউব" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন মেজবাহ (1,839 পয়েন্ট) 50 224 261
1 উত্তর
12 মে 2018 "ইউটিউব" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন মেজবাহ (1,839 পয়েন্ট) 50 224 261

28,156 টি প্রশ্ন

29,682 টি উত্তর

3,147 টি মন্তব্য

3,919 জন সদস্য



আস্ক প্রশ্ন এমন একটি প্ল্যাটফর্ম, যেখানে কমিউনিটির এই প্ল্যাটফর্মের সদস্যের মাধ্যমে আপনার প্রশ্নের উত্তর বা সমস্যার সমাধান পেতে পারেন এবং আপনি অন্য জনের প্রশ্নের উত্তর বা সমস্যার সমাধান দিতে পারবেন। মূলত এটি বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য একটি প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক কমিউনিটি। বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পাশাপাশি অনলাইনে উন্মুক্ত তথ্যভান্ডার গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য।

  1. ratna

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  2. আবু উবাইদাহ

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  3. Apon

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  4. সালেহ

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  5. আল-আমিন সরকার

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

শীর্ষ বিশেষ সদস্য

...